1. admin@dainikprottasha.com : admin :
  2. : notesprofile :
প্রিন্সিপাল মাওলানা আঃ রাজ্জাকের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম দুর্নীতি ও লুটপাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। - দৈনিক প্রত্যাশা
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:১০ অপরাহ্ন

আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুনঃ+৮৮০১৭৪৪-৮৯৬৫৮৮

প্রিন্সিপাল মাওলানা আঃ রাজ্জাকের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম দুর্নীতি ও লুটপাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে।

  • প্রকাশিত: সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১১৭ বার শেয়ার হয়েছে

 

রতন রায় : কুড়িগ্রাম জেলা থেকে :

কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার বাকরের হাট  ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসার, অধ্যক্ষ মোঃ আব্দুর রাজ্জাকের বিরুদ্ধে আবারো এলাকাবাসী ছাত্র শিক্ষক সকলেই বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে।
বিগত ০৩ মাস ধরে প্রিন্সিপাল মাওলানা আঃ রাজ্জাকের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম দুর্নীতি ও লুটপাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে ।
অভিযোগ, উঠেযে প্রিন্সিপাল মহাদয় পকেট কমিটি গঠনের মাধ্যমে, স্বেচ্ছাচারিতা, সজন প্রীতি, নিয়োগ বাণিজ্য, ও প্রতিষ্ঠানের অর্থ আত্মসাৎ, এর বিষয় উল্লেখযোগ্য, এ বিষয়ে গত ৮/৯/২০২৪ ইং তারিখে, ছাত্র-ছাত্রী অভিভাবক ও এলাকাবাসী কর্তৃক, নিজ অফিস অবরুদ্ধ হন অধ্যক্ষ মহোদয় ।
তৎপ্রেক্ষিতে সেনাবাহিনীর সুবিচারের আশ্বস্ততায়, অবরুদ্ধ মুক্ত হন, এবং কুড়িগ্রাম জেলা সেনা ক্যাম্পে অভিযোগ দায়ের করা হয়, যার নম্বর ৮২৫। উক্ত তারিখের পর থেকে অধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাক সাহেব, তার মেয়ে মোছাঃ মাহবুবা বেগম, (আরবী প্রভাষক) এবং তার ভাগিনা মোঃ শাহ আলম, (লাইব্রেরীয়ান) অদ্যাবধি প্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত রহিয়াছেন।
উক্ত ঘটনার প্রেক্ষিতে উলিপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয়, ০৩ (তিন) সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করে দেন। উক্ত তদন্ত কমিটি তদন্ত কার্য সম্পন্ন করে, তদন্ত প্রতিবেদন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, (সার্বিক) ও বর্তমানে অত্র প্রতিষ্ঠানের সভাপতি, এডিসি (সার্বিক) উত্তম কুমার রায়, মহোদয়কে প্রেরণ করেন।
উল্লেখিত ৩ (তিন) জনের অনুপস্থিতির বিষয়টি উলিপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার, এবং এডিসি উত্তম কুমার রায়, প্রতিষ্ঠানের হাজিরা খাতায় অনুপস্থিতির বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
অভিযোগ তদন্ত করে ০৩জন তদন্ত কমিটি রিপোর্ট টি, ইসলামী আরবী বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকায় প্রেরণ করেছেন।
প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা যায়, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়, ভিসি মহোদয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য, এডিসি মহোদয় কে আবারো নির্দেশ দেন ।’ তদন্তের থেকে আরও অধিক তদন্ত চলছে, কালক্ষেপণ হচ্ছে কিন্তু এখনো উক্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি ।’
এমতাবস্থায় দীর্ঘদিন অধ্যক্ষসহ উল্লেখিত তিন শিক্ষক মাদ্রাসায় অনুপস্থিত থাকায় পার্ট দান কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে ।
সরজমিনে তদন্ত করে দেখা যায়, ছাত্রছাত্রীরা কেউ দাঁড়িয়ে কিংবা মেঝেতে বসে পরীক্ষা দিচ্ছে, বসার মত কোন বেঞ্চ নেই , দীর্ঘ তিন মাস ধরে শিক্ষক বৃন্দ কোন বেতন পাচ্ছে না বলে শিক্ষকরা জানান ।
শিক্ষকবৃন্দ এলাকাবাসী এবং অভিভাবকগণ বলেন, এডিসি মহোদয়ের কাছে দফায় দফায় বসার পরেও তিন মাস ধরে কোন সমাধান পাচ্ছিনা, আমরা দ্রুত সমাধান চাই ।

এবিষয়ে এডিসি মহোদয়ের কাছে বারবার ফোন দিয়েও কোন সাড়া পাওয়া যায়নি ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি