1. admin@dainikprottasha.com : admin :
  2. : notesprofile :
টেলিটকের উচ্চগতির ৪জি সেবা এখন গ্রাম-গন্জে - দৈনিক প্রত্যাশা
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:০১ পূর্বাহ্ন

আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুনঃ+৮৮০১৭৪৪-৮৯৬৫৮৮

টেলিটকের উচ্চগতির ৪জি সেবা এখন গ্রাম-গন্জে

  • প্রকাশিত: রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১১২ বার শেয়ার হয়েছে

 

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

গ্রামে পৌঁছানো হচ্ছে টেলিটকের উচ্চগতির ৪জি সেবা ।
৫ জি রেডি বি টি এস এর ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ সেবায় গতি আসবে। একই সঙ্গে সারাদেশে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ৫জি সেবা চালুর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এ উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটকের মাধ্যমে গ্রামে ৪জি সম্প্রসারণ এবং দেশে ৫জি সেবা চালুর একটি প্রকল্প দ্রত বাস্তয়ন হচ্ছে।
সংশ্নিষ্টরা বলেছেন, গ্রাম পর্যায়ে টেলিটকের নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ এবং ৫জি সেবা প্রদানে নেটওয়ার্ক আধুনিকায়ন’ নামে প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জন্য ৪জি/৫ জি প্রযুক্তি নির্ভর আধুনিকটেলিযোগাযোগ সেবা সুলভ এবং সাশ্রয়ী হবে। একই সঙ্গে আগামী দুই বছরের মধ্যে সারাদেশে ৫জি প্রযুক্তিনির্ভর সেবা চালুর উদ্দেশ্যে বর্তমান ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক সর্বাধুনিক করা হচ্ছে।
২০০৪ সালে যাত্রা শুরু করা টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড জনগণের কথা চিন্তা করে অল্প মূল্যে কলরেট দিয়ে যাত্রা শুরু করে গ্রাহককে আকৃষ্ট করে বিগত সময়ে অনেক জটিলতা থাকলেও বর্তমান ব্যবস্থাপক পরিচালক জনাব নুরুল মাবুদ চৌধুরী অত্যন্ত দক্ষতার সাথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন টেলিটকে । সেই সাতে সকল জবাবদিহিতার মাধ্যমে কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে টেলিটকের মান উন্নয়নের জন্য সকল প্রকার নির্দেশ দিয়েছেন নতুন ব্যবস্থাপক পরিচালক জনাব নুরুল মাবুদ চৌধুরী, ২ জুন ২৪ইং সালে ব্যবস্থাপক পরিচালক দায়িত্ব গ্রহণ করার পর
দক্ষ দিকনির্দেশনা দিয়ে বিভিন্ন সাইট পরিদর্শন ছুটির দিনেও কার্যক্রম পরিচালনা প্রতিষ্ঠানকে যেভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সকলের সাথে সমন্বয় সেই ব্যবস্থা তিনি করছেন। চলমান প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর কাছে আধুনিক প্রযুক্তির সেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে। ৪জি প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক টেলিযোগাযোগ সেবা দেওয়াসহ ৫জি প্রযুক্তিনির্ভর মোবাইল নেটওয়ার্কের প্রস্তুতি শুরু হবে। এতে বিদ্যমান ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক আধুনিক এবং শক্তিশালী হবে। ৩জি ও ৪জি প্রযুক্তিতে বেতার তরঙ্গ ব্যবহারের ক্ষেত্রে যেসব দুর্বলতা রয়েছে, ৫জি তা থেকে মুক্ত থাকবে হাই স্পিড ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে গ্রাহক।
৬৪ জেলায় জরিপ করে দেখা যায় বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় টেলিটক, বেশিরভাগ গ্রাহক কমপ্লেন অনেক জায়গায় বিদ্যুৎ গেলে নেটওয়ার্ক থাকে না ,ব্যাটারি ব্যাকআপ নাই চলমান দুইটি প্রকল্পের মাধ্যমে নতুন ব্যাটারি কেনার অনুমোদন হয়েছে এই ব্যাটারীগুলো সকল সাইটে লাগলে গ্রাহকদের পেরেশানি দূর হবে সেই সাথে ব্যাটারি ব্যাকআপ সঠিক হইলে গ্রাহক বাড়ানের দিকেও সুদৃষ্টি রাখতে হবে এবং গ্রাহক যদি না বাড়ে সেই সমস্ত এরিয়ার ইনচার্জ ডিলার সকলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে এবং মেলা দিয়ে মাত্র দুই টাকায় সিম বিক্রি করার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বর্তমানে অনেক অপারেটরের টাওয়ার সোলার প্যানেলের মাধ্যমে চলছে সেখানে টেলিটকের নাই বললেই চলে । দ্রুত ব্যাটারি ব্যাকআপ সমস্যার সমাধান করলে অন্য অপারেটরগুলো টেলিটক কে পিছনে ফেলে যেতে পারবে না, বর্তমানে টেলিটকের গ্রাহক সংখ্যা ৭০ লাখের কাছাকাছি , শতভাগ নেটওয়ার্ক করলে এম এম পি সুবিধা রিটালার এর পর্যায়ে দিলে বিভিন্ন অপারেটর গ্রাহকদের সাথে কথা বলে দেখা গেছে অন্য অপারেটর থেকে সবচেয়ে বেশি গ্রাহক এমএনপির মাধ্যমে আসবে টেলিটকে তাহলে কয়েক বছরের মধ্যে গ্রাহক সংখ্যা দ্বারাবে ৫ কোটি। গ্রামাঞ্চলসহ দেশের সব মানুষের জন্য সাশ্রয়ী দামে টেলিযোগাযোগ সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যের অংশ হিসেবেই সাশ্রয় রেটে টেলিটকের অনেক প্যাকেজ রয়েছে, মিনিট বান্ডেল ইন্টারনেট যেখানে অন্য অপারেটর গুলোর ইন্টারনেটের দাম আকাশ ছোঁয়া, সেখানে পানির দামে টেলিটক ইন্টারনেট পাওয়া যায়। এখন শহর অঞ্চলের চেয়ে ইউনিয়ন পর্যায়ে দ্রত টাওয়ার স্থাপনের গুরুত্ব বেশি দিতে হবে,, কারণ গ্রাম অঞ্চলে বহুতল কোন ভবন নেই নেটওয়ার্ক অনেক দূর থেকে পাওয়া যায়, ওয়াইফাই নাই সেই ক্ষেত্রে নতুন করে গ্রাহক আকৃষ্ট করবে টেলিটক, ৪,৫০০ ইউনিয়নে বিটিএস স্থাপন করার উদ্যোগ নিলে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ হবে। ফলে চিকিৎসা, টিসিবি কার্ড, যোগাযোগ শিক্ষায় টেলিক্লাস রুমের মতো গুরুত্বপূর্ণ সেবা সবার জন্য সহজ এবং সাশ্রয়ী হবে। এমন অনেক ধরনের প্রযুক্তি সুবিধা পাবেন সারাদেশের সব নাগরিক।
নতুন তিন হাজার বিটিএস সাইট তৈরি করা হচ্ছে , মোট টাওয়ার হবে ১১ হাজার পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে ২২ হাজার টাওয়ার করতে হবে। নতুন প্যাকেজটি রিটেইলের পর্যায়ে দিতে হবে সেই সাথে এমএনপি সেবা,
বর্তমানে গ্রাহক চাহীদার শীর্ষে রয়েছে GEN-Z নতুন প্যাকেজটি এই প্যাকেজটি সকলের জন্য উন্মুক্ত করে দিলে টেলিটকের উন্নয়নের দাড় খুলে যাবে, নতুন প্যাকেজটি বয়সের কোনো বাধা থাকবে না, শুধুমাত্র নতুন গ্রাহক ক্রয় করতে পারবে এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে । বিদ্যুৎ বিল টেলিসার্চ এক ব্যালেন্স থেকে কেটে নেওয়া হবে সেই সিস্টেম করতে হবে তাহলে টেলিটক আলোড়ন সৃষ্টি করবে সারা দেশেই দ্রুত রিটেলার বৃদ্ধি হবে।
টেলিটকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দায়িত্ব পালনে অনুপ্রেরণা পাবেন।
টেলিটকের ধীরগতিতে চলা নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করে নেটওয়ার্কের পরিধি বাড়াতে হবে। ভবিষ্যতে দেশের স্বার্থ ও টেলিটকের ব্যবসায়িক দিক বিবেচনা করে বিনিয়োগ গ্রহণ করতে হবে। টেলিটকের নেটওয়ার্ক অন্যান্য অপারেটরের মতো দেশের সব জায়গায় স্থাপন করতে হবে।
গ্রাহকদের স্বার্থ বিবেচনায় কম খরচে নির্দিষ্ট মেয়াদ ছাড়া ফোন কল ও ডেটা প্যাকেজ চালু করতে হবে। এ ছাড়া গ্রাহকসংখ্যা বাড়ানোর জন্য বিপণন কার্যক্রম জোরদার করার পাশাপাশি ব্যবসায়িক পরিধি বাড়াতে হবে। বিপণন ও বিক্রয় বিভাগগুলোকে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা দিয়ে ঢেলে সাজাতে হবে।
ব্যাটারি ব্যাকআপ সুবিধা না থাকায় টেলিটকের অনেক টাওয়ার বন্ধ হয়ে যায়।
ব্যাটারি ব্যাকআপ সুবিধা বাড়াতে হবে। মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাজের পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি